যারা স্বপ্ন দেখেছিল
এই গল্প কয়েকজন সামান্য মানুষের- যারা স্বপ্ন দেখেছিল। যাদের স্বপ্ন হারিয়ে গেছে। কিংবা হারায়নি। যারা এখনও স্বপ্ন দেখে। কিংবা স্বপ্ন
একটা জাদুর হাড়
এ এক আশ্চর্য প্রেমকথা। একই সঙ্গে দার্শনিক প্রতিপাদ্যের আখ্যান। যা রচিত হয়েছে, অচরিতার্থ প্রেম কীভাবে বেঁচে থাকাকে ঘোরগ্রস্ত করে রাখে
টোটকাপুর
এক কিশোরের বয়ানে ফেলে আশা শৈশব। বছর কুড়ি আগের গ্রামীণ জীবন, এই সময়ে বিশ্লেষণ করলে এক অদ্ভুত জাদুবাস্তবতার মুখোমুখি করে।
কিশোরপুরাণ
মানুষ আমৃত্যু তার শৈশব আঁকে। শৈশব গায়। শৈশবের স্মৃতিগন্ধা-রোদ মেখে হাসে-কাঁদে, স্বপ্নের তির ছুঁড়ে ঊর্ধ্ব আকাশে। প্রতিটা মানুষের শৈশব বর্ণিল
গোলকধাঁধায় ঘোরাফেরা
হঠাৎ বিষয়টি সামনে আসে। বছরখানেক আগে সবাই যা আত্মহত্যা হিসেবে মেনে নিয়েছে, তা আসলে ছিল খুন। যার পায়ের পাতা অমন
আমি তোফু
মুহম্মদ জাফর ইকবালের পাত্রপাত্রী এই প্রথম কোন উপন্যাসেসিলেটি উপভাষায় কথা বলে। আমি ‘তোফ়ু’ অঞ্চলভিত্তিক ভাষাপ্রীতির নতুন উদাহরণ। ‘‘কুন্তা বুযার আগেউ
নির্জনে নূপুর বাজে
নূপুরের গায়ে বেশ জ্বর। সে একটি চাদর জড়িয়ে বসেছে। নূপুর বিয়ের ব্যাপারে বাড়ির লোকজন কী ভাবছে তা বলতে শুরু করল-